1. [email protected] : admin :
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১০:২৫ অপরাহ্ন

২৫শে নভেম্বর শাহবাগের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ভুল বুঝাবুঝি প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরতে অহিংস গনঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশ “ফরওয়ার্ড পার্টি” সংবাদ সম্মেলন।

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫
  • ৭৩ বার পঠিত

 

ফখরুল আলম সাজু
ক্রাইম রিপোর্টার ঢাকা:

অহিংস গনঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশ এর দুর্নীতি বিরোধী অবৈধ অর্থ উদ্ধার ও গণমুখী বিনিয়োগ জাতীয় সংস্থা নামে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের দাবিতে ২৫শে নভেম্বর শাহবাগের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ভুল বুঝাবুঝি প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরতে আজ ২৩শে মার্চ বিকাল ৩টা জাতীয় প্রেসক্লাবে মানিক মিয়া হলে ২য় তলা সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন অহিংস গনঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশ “ফরওয়ার্ড পার্টি”।
এতে অহিংস গনঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশ “ফরওয়ার্ড পার্টি” সকল নেতাকর্মী ও সদস্য গন উপস্থিত ছিলেন।

অহিংস গনঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশ “ফরওয়ার্ড পার্টি” উপস্থিত ছিলেন যারা:
মোঃ মাহবুব আলম চৌধুরী,
“সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব”, মোঃহানিফ বাংলাদেশি, মোঃ ফরহাদ হোসেন “অন্যতম সংগঠক”, মোঃ আমির হোসেন “অন্যতম সংগঠক”, মোঃ ইসমাইল হোসাইন “অন্যতম সংগঠক”, মোঃ আনোয়ার হোসেন, “অন্যতম সংগঠক”, মোঃ সানোয়ার হোসাইন “অন্যতম সংগঠক”, মোঃ মোতালেব মিয়া “অন্যতম সংগঠক”, আব্দুল সাত্তার, ও আরো অনেকে।

গত ৫৩ বছর ধরে সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে লোপাট করে একটি দুর্বৃত্ত চক্র দেশে ও বিদেশে দৃষ্টিকটু বিলাসবহুল জীবন যাপন করছে, লক্ষ-কোটি টাকা দেশে পুঞ্জিভূত করে রেখেছে ও বিদেশে পাচার করছে।

এভাবে আমাদের দেশের কৃষক, শ্রমিক, হকার, ব্যবসায়ী সহ নিম্ন ও মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীকে পুজিশূন্য করে চরম অর্থনৈতিক সংকটে ফেলে দেয়া হয়েছে, যাদের ফলশ্রুতিতে দেশের মানুষের মধ্যে চরম অস্থিরতা ও বৈষম্যের সৃষ্টি হয়েছে।

আ.ব.মোস্তফা আমিনের নেতৃত্বে অহিংস গনঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ দুর্নীতি বিরোধী শিরোনামে অবৈধ অর্থ উদ্ধার ও গণমুখী বিনিয়োগ জাতীয় সংস্থা নামে ১টি বিশেষ আইন প্রণয়নের দাবিতে ২০২১ সাল হতেই প্রচারপত্র বিতরণের মধ্যে দিয়ে ধানমন্ডি অফিস হতে শুরু করে ২৫শে নভেম্বর ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জায়গা ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ৪ হাজার বৈঠক ও সমাবেশ করেছে।
এর মধ্যে গত ১৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে শাহবাগে লক্ষাধিক আবেদনকারী ও সংগঠক নিয়ে ১টি সমাবেশ শেষে অন্তর্বর্তী সরকারের যমুনা কার্যালয়ে আইন পাশের দাবীতে আইনের খসড়াটি জমা দেওয়া হয়েছে।

পরবর্তীতে আইন পাশের দাবীতে আরো ২ খানা তাগাদা পত্র দেওয়া হয়েছে, এতে করে কোন রকম সারা না পেয়ে অহিংস গনঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ আইন পাশের চাপ প্রয়োগের জন্য ২৫ শে নভেম্বর ২০২৪ তারিখে একটি সমাবেশ আহ্বান করেন।

গত ২৫শে নভেম্বর ২০২৪ অহিংস গনঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ এর সংগঠক সহ লাখো আন্দোলনকারী ঢাকা সরওয়ার্দী উদ্যানে ও শাহবাগ মুখী হওয়ায় খবরটি সারা বাংলাদেশের টপ নিউজ ছিল।

২৫ শে নভেম্বর উক্ত টপ নিউজগুলো পজেটিভ না হয়ে নেগেটিভ ভাবে প্রচার হয়েছে সেটাই বড় দুঃখজনক, ২৫ শে নভেম্বর ২৪ শাহবাগ সমাবেশের অনুমতি চেয়ে ১৮ই নভেম্বর ২৪ আবেদন করা হয়।

তবে থানার পুলিশের পরামর্শে শাহবাগে জাদুঘর দর্শনার্থীদের অসুবিধা ও পিজি হাসপাতাল সহ বারডেম হাসপাতালে রোগীদের অসুবিধার কারণে সেই আবেদনটা পরিবর্তন করে ১৯ শে নভেম্বর ২৪ সরওয়ার্দী উদ্যানে পুনরায় আবেদন করা হয়।

এ প্রক্রিয়ায় সমাবেশটি করা না করা নিয়ে বেশ কয়েকবার পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা হতে ২৪ শে নভেম্বর ২৪ ইং আমরা অবগত হলাম সমাবেশটি করার কোন অনুমতি পাবো না।

সে সময় আমাদের অনেক নেতাকর্মীরা ঢাকায় সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাকায় আসেন, নেতাকর্মী তাঁরা বিভিন্নভাবে ঢাকাতে এসে পৌঁছান রেলগাড়ি, বাস, লঞ্চ, ও মাইক্রোবাস ভাড়া করে, ঢাকা মুখি হয়ে যাওয়ায় সমাবেশে লোক আশা বন্ধ করতে পারেনি।

২৫শে নভেম্বর ২০২৪ উক্ত টপ নিউজ গুলো পজেটিভ না হয়ে নেগেটিভ ভাবে প্রচার করা হয়েছে, সেটাই বড় দুঃখজনক, এতে করে পরবর্তী সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন প্রকার অপপ্রচার করা হয়েছে, যার জন্য আজকের এই সংবাদ সম্মেলন হতে প্রকৃত ঘটনা টিভি চ্যানেল দৈনিক পত্রিকা ও মাল্টিমিডিয়া কাছে আজ আমরা তুলে ধরার আহ্বান জানাচ্ছি।

আজকের সাংবাদিক সম্মেলনে অহিংস গনঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ “ফরওয়ার্ড পার্টির” সিনিয়র সদস্য সচিব জনাব, মাহবুবুল আলম চৌধুরী বলেন, আমরা রাজনীতির পাশা-পাশি ২০২১ সাল হতে অহিংস গনঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ নামে একটি সামাজিক আন্দোলন করে আসছি।
আমাদের মূল লক্ষ্য হলো জনগণের মাধ্যমে দুর্নীতি বিরোধী একটি বিশেষায় প্রণয়নের মাধ্যমে দেশেও বিদেশ হইতে অবৈধ টাকা উদ্ধার করে বিনা সুদে বিনা জামানতে সাধারণ জনগণকে পুঁজি প্রদান করা, এতে করে কৃষক শ্রমিক হকার ব্যবসায়সহ নিম্ন ও মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠী অর্থনৈতিক সংকট হতে মুক্তি পাবে এতে ফলশ্রুতিতে দেশের মানুষের অস্থিরতা বৈষম্য দূর হবে।

অহিংস গনঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ “ফরওয়ার্ড পার্টি” অন্যতম সংগঠক তালুকদার সোহাগ বলেন অনেক ধৈয্যের সাথে বিভিন্ন নির্যাতন মোকাবেলা করে গত ৪ বছর যাবত ১ কোটি ৮০ লক্ষ লোকের অনুস্বাক্ষর নিয়েছি, বর্তমানে এই কাজটি সামাজিক ভাবে স্বীকৃতি পেয়েছে তাই দুর্নীতি বিরোধী আইন পাশ হলে দেশের মানুষ অর্থনৈতিক সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবে ব্যাপক উপকৃত হবে।

কিন্তু ২৫ শে নভেম্বর ২৪ সমাবেশটি বুন্ডুল হয়ে যাওয়ায় আমাদের অনেক সংগঠক ও নেতারা মামলা হামলার স্বীকার হয়েছে, আমরা তাদের নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবী করছি।

অন্যতম সংগঠক আমির হোসেন বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা দেশের মানুষদেরকে সচেতন করায় আগামীতে দেশের মানুষ তাঁদের ভ্যাট ট্যাক্সের টাকার হিসাব নিবে, এতে করে দুর্নীতি বিরোধী আইন পাশের দাবীটি আজ দেশ হতে স্বৈরাচারিত্ব দূর করবে।

অন্যতম সংগঠক ফরহাদ হোসেন বলেন, দুর্নীতি বিরুদ্ধে কাজ করে দেশের মানুষের সহমর্মীতা পেয়েছি, এই দুর্নীতি বিরোধী আইন পাশ হলে ১ দিকে দেশ হতে দুর্নীতি দূর হবে, অন্যদিকে মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে, আগামীতে কোন সরকারই আইনটি পাশ না করলেই আমরা নিজেরাই দল গঠন করে ক্ষমতায় গিয়ে আইনটি পাশ করবো ইনশাআল্লাহ।

অন্যতম সংগঠক ইসমাইল হোসেন বলেন, ২৫শে নভেম্বর ২৪ ঐ ঐতিহাসিক সমাবেশ করতে না দিয়ে সরকার দুর্নীতি বাজদের উৎসাহিত করছে, আমরা হাসিনার দোষর, সরকার পতন কিংবা প্রতারক হিসাবে কোন কাজ করতে আসিনি তথ্য গত ভুলের কারণে প্রশাসন সমাবেশটি বাতিল করা সর্বাত্বক চেষ্টা করেছে, এতে করে দেশের মানুষের ক্ষতি হয়েছে।

অন্যতম সংগঠক হানিফ বাংলাদেশী বলেন, গত ৫৩ বছরে সরকার গুলো দুর্নীতির বিরুদ্ধে তেমন কোন কাজ করতে পারেনি বলে আমরা অহিংস গনঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ “ফরওয়ার্ড পার্টি” নামে সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে দুর্নীতি ও লুটেরা বাহিনীদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে দুর্নীতি বিরোধী আইন পাশের দাবীটি সরকারের সামনে এনেছি, দুর্নীতি বিরোধী ১টি বিশেষ আইন পাশ করে দেশ-বিদেশ হতে দুর্নীতি বাজদের টাকা ফিরে আনতে পারলে আগামী ৫ বছরে এই দেশকে সিঙ্গাপুরের মত করা যাবে।

অন্যতম সংগঠক সানোয়ার হোসাইন বলেন, আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে দেশের জনগণকে সচেতন করতে সক্ষম হয়েছি, এই জায়গায় সরকার সহযোগিতা করলে দেশ হতে দুর্নীতি নির্মূল করা সম্ভব, তিনি আরো বলেন দুদক আগস্ট ২০২৪ এরপর হতে দেশে ১০ হাজার ৩০০ কোটি এবং বিদেশ হতে ১৬৫ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করে, এই টাকা গুলো উদ্ধার হলে সাধারণ মানুষকে বিনা সুদে বিনা জামানতে পুঁজি হিসেবে দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

‎জনস্বাস্থ্যের প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগ ‎ ‎নিজেস্ব প্রতিবেদক: ‎ ‎জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (পানি সম্পদ) মো. জহির উদ্দিন দেওয়ানের বিরুদ্ধে কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের করা অভিযোগের ভিত্তিহীনতা তুলে ধরেছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান অভিযোগগুলোকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও অপপ্রচার বলে উল্লেখ করেছেন। ‎ ‎মূল্যায়ন কমিটির যৌক্তিক পদক্ষেপ: ‎ ‎নির্দিষ্ট একটি প্রকল্পের দরপত্র মূল্যায়নে সময় বেশি লাগার বিষয়ে জহির উদ্দিন দেওয়ান স্পষ্ট করেছেন যে, দরপত্র মূল্যায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কমিটি সর্বোচ্চ সতর্কতা ও স্বচ্ছতা বজায় রেখে কাজ করছে। তিনি জানান, দরপত্রের ভালো মূল্যায়ন নিশ্চিত করতে সময় লাগতেই পারে এবং এটি তার একক সিদ্ধান্ত নয়, বরং কমিটির সম্মতিক্রমেই বাস্তবায়িত হয়। ‎ ‎পিপিআর ২০০৮-এর বিধি ১৯/২০/২১ অনুযায়ী দরপত্র মূল্যায়নের সময় বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে, যা সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোর বোঝা উচিত। এবং পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন ২০০৬ ও পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা- ২০০৮ অনুসারে হয়ে থাকে। অথচ তারা এটি না বুঝেই ভিত্তিহীন অভিযোগ করছে, যা প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ানের বিরুদ্ধে একটি পরিকল্পিত অপপ্রচার ছাড়া কিছুই নয়। ‎ ‎ঘুষের অভিযোগ: মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত: ‎ ‎ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোর আরেকটি গুরুতর অভিযোগ ছিল যে, প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান দরপত্রের জন্য ৬% টাকা অবৈধভাবে দাবি করেছেন। এ অভিযোগ সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে তিনি বলেন, “দরপত্র মূল্যায়ন একটি গোষ্ঠীগত সিদ্ধান্ত, এখানে আমার একক হস্তক্ষেপের কোনো সুযোগ নেই। এই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক।” ‎ ‎তিনি আরও বলেন, “একটি দরপত্র বাতিল করার ক্ষমতা আমার একার হাতে নেই। এটি বিধিবদ্ধ নিয়মের মধ্যেই হয়ে থাকে। অথচ কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে ভুলভাবে উপস্থাপন করছে, যা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।” ‎ ‎ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অসৎ উদ্দেশ্য: ‎ ‎বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দরপত্রের স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করতেই এ ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলছে। তাদের উদ্দেশ্য হলো প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তার করা, যাতে নিজেদের পক্ষে সুবিধা আদায় করা যায়। প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান বরাবরই দুর্নীতিমুক্ত পরিবেশে কাজ করার পক্ষে ছিলেন, যা কিছু অসাধু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বার্থের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে পড়েছে। ‎ ‎ ‎সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতেই প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান ও তার দল সময় নিয়ে দরপত্র মূল্যায়নের কাজ করছে। কিন্তু কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করতে ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ানের সুনাম ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত এসব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা, যাতে ভবিষ্যতে কোনো প্রকৌশলী মিথ্যা অভিযোগের শিকার না হন এবং উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর স্বচ্ছ বাস্তবায়ন নিশ্চিত হয়। ‎ ‎

All rights reserved © 2019
Design By Raytahost