1. [email protected] : admin :
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১০:০২ অপরাহ্ন

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ-নওগাঁ

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫
  • ৬৯ বার পঠিত

নওগাঁ প্রতিনিধি: পশ্চিমাদের প্রত্যক্ষ মদদে ইসরাইলি বাহিনী কর্তৃক ফিলিস্তিনে চলমান গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ছাত্র-জনতা। শুক্রবার (২১ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে শহরের নওজোয়ান মাঠের সামনে নওগাঁ ইয়ুথ ক্লাবের ব্যানারে ঘন্টাব্যাপী এ কর্মসূচি পালিত হয়। এসময় এ সমাবেশ থেকে বাংলাদেশের পাসপোর্টে “একসেপ্ট ইসরায়েল” শব্দটা পুনরায় যোগ করার এবং  ইসরাইলি পণ্য নিষিদ্ধের দাবী জানায় বিক্ষুব্ধরা।

সমাবেশে ইয়ুথ ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সৈয়ব আহমেদ সিয়াম বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে ফিলিস্তিনে ইজরাইলি সন্ত্রাসীরা গণহত্যা চালাচ্ছে। দেশে দেশে মানবাধিকার আর গণতন্ত্রের ভন্ডামী ফেরী করা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কপটতা এখানে স্পষ্ট হয়ে যায়। আমাদের জেনে রাখা উচিত, গাজা পরাধীন নয়। পুরো পৃথিবীতে শুধু গাজাই স্বাধীন। তারা লড়াই করছে জালিমের বিরুদ্ধে। পরাধীন তো আমরা, যারা মাথা পেতে নিয়েছি নিও-কলোনিয়ালজমের দাসত্ব। ইসলামই এই পৃথিবীর চূড়ান্ত সমাধান। ইমাম আল মাহদীই আমাদের নেতা। হযরত উমর (রা.) আর সালাউদ্দীন আইয়ুবীর পথ ধরেই আবারো আল আকসা মুক্ত হবে, ইনশাআল্লাহ।

নওগাঁ ইয়ুথ ক্লাবের প্রচার সম্পাদক তারেক হাসান আলিফ যায়যায়দিনকে বলেন, ইসরাইলি পণ্য শুধু বয়কট করলে হবে না, আমরা বাংলাদেশে ইসরাইলি পণ্য নিষিদ্ধের দাবী জানাচ্ছি। প্রয়োজনে ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে বাংলাদেশ থেকেও ইমানদার মুসলমানরা গিয়ে অংশগ্রহণ করবে।

বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যদের মধ্যে ইয়ুথ ক্লাবের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে অংশ নেয় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, আল-মাওয়াদ্দাহ উলামা পরিষদ, হেফাজতে ইসলাম ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

‎জনস্বাস্থ্যের প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগ ‎ ‎নিজেস্ব প্রতিবেদক: ‎ ‎জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (পানি সম্পদ) মো. জহির উদ্দিন দেওয়ানের বিরুদ্ধে কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের করা অভিযোগের ভিত্তিহীনতা তুলে ধরেছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান অভিযোগগুলোকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও অপপ্রচার বলে উল্লেখ করেছেন। ‎ ‎মূল্যায়ন কমিটির যৌক্তিক পদক্ষেপ: ‎ ‎নির্দিষ্ট একটি প্রকল্পের দরপত্র মূল্যায়নে সময় বেশি লাগার বিষয়ে জহির উদ্দিন দেওয়ান স্পষ্ট করেছেন যে, দরপত্র মূল্যায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কমিটি সর্বোচ্চ সতর্কতা ও স্বচ্ছতা বজায় রেখে কাজ করছে। তিনি জানান, দরপত্রের ভালো মূল্যায়ন নিশ্চিত করতে সময় লাগতেই পারে এবং এটি তার একক সিদ্ধান্ত নয়, বরং কমিটির সম্মতিক্রমেই বাস্তবায়িত হয়। ‎ ‎পিপিআর ২০০৮-এর বিধি ১৯/২০/২১ অনুযায়ী দরপত্র মূল্যায়নের সময় বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে, যা সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোর বোঝা উচিত। এবং পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন ২০০৬ ও পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা- ২০০৮ অনুসারে হয়ে থাকে। অথচ তারা এটি না বুঝেই ভিত্তিহীন অভিযোগ করছে, যা প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ানের বিরুদ্ধে একটি পরিকল্পিত অপপ্রচার ছাড়া কিছুই নয়। ‎ ‎ঘুষের অভিযোগ: মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত: ‎ ‎ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোর আরেকটি গুরুতর অভিযোগ ছিল যে, প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান দরপত্রের জন্য ৬% টাকা অবৈধভাবে দাবি করেছেন। এ অভিযোগ সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে তিনি বলেন, “দরপত্র মূল্যায়ন একটি গোষ্ঠীগত সিদ্ধান্ত, এখানে আমার একক হস্তক্ষেপের কোনো সুযোগ নেই। এই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক।” ‎ ‎তিনি আরও বলেন, “একটি দরপত্র বাতিল করার ক্ষমতা আমার একার হাতে নেই। এটি বিধিবদ্ধ নিয়মের মধ্যেই হয়ে থাকে। অথচ কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে ভুলভাবে উপস্থাপন করছে, যা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।” ‎ ‎ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অসৎ উদ্দেশ্য: ‎ ‎বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দরপত্রের স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করতেই এ ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলছে। তাদের উদ্দেশ্য হলো প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তার করা, যাতে নিজেদের পক্ষে সুবিধা আদায় করা যায়। প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান বরাবরই দুর্নীতিমুক্ত পরিবেশে কাজ করার পক্ষে ছিলেন, যা কিছু অসাধু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বার্থের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে পড়েছে। ‎ ‎ ‎সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতেই প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান ও তার দল সময় নিয়ে দরপত্র মূল্যায়নের কাজ করছে। কিন্তু কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করতে ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ানের সুনাম ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত এসব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা, যাতে ভবিষ্যতে কোনো প্রকৌশলী মিথ্যা অভিযোগের শিকার না হন এবং উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর স্বচ্ছ বাস্তবায়ন নিশ্চিত হয়। ‎ ‎

All rights reserved © 2019
Design By Raytahost