1. [email protected] : admin :
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৩৮ অপরাহ্ন

নাগরপুরে ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ৬৫ বার পঠিত

 

ডা.এম এ মান্নান,স্টাফ রিপোর্টার:
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) দুপুরে নাগরপুর উপজেলা ছাত্রদলের আয়োজনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে নাগরপুর সরকারি কলেজ মাঠে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এর আগে বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ছাত্রদল খন্ড-খন্ড মিছিল নিয়ে সরকারি কলেজ মাঠে সমাবেত হয়। বিশাল র‌্যালীটি নাগরপুর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে পুনরায় কলেজ মাঠের সমাবেশে মিলিত হয়।আলোচনা সভায় নাগরপুর উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক মীর খালিদ মাহাবুব রাসেলের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব শহিদুর রহমান মনিরের সঞ্চালোনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নাগরপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ ছালাম। অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন নাগরপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান হবি। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন, নাগরপুর উপজেলা বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক জিহাদ হোসেন ডিপটি। বিশেষ বক্তা হিসেবে আরো বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির সহ ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মো. জাহিদ হাসান। আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, টাঙ্গাইল জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি ও জেলা বিএনপির সাবেক (ভার) সভাপতি এ্যাড. আলী ইমাম তপন, নাগরপুর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আহম্মদ আলী রানা, সহ-সভাপতি তোফায়েল আহম্মেদ বাছেদ, মো. মাসুদুর রহমান লিয়াকত, সম্মানিত সদস্য মো. শরিফ উদ্দিন আরজু, আবুল কালাম আজাদ রতন, সাবেক যুগ্ম আহবায়ক দেওয়ান শফিকুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ইঞ্জি: রেজাউল ইসলাম রেজা, কিবরিয়া মোল্লা, মো. ফারুক আহম্মেদ খান, যুবদলের (ভার:) আহবায়ক মো. নাজমুল হক স্বাধীন, (ভার:) সদস্য সচিব মো. নজরুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক শাজাহান সাজু, কৃষক দলের সভাপতি মো. হুমায়ুন কবির, জাসাস দলের আহবায়ক এ্যাড. আবুল বাসার চৌধুরী ও উপজেলা ছাত্রদলে যুগ্ম আহবায়ক রুপক খান। এসময় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

‎জনস্বাস্থ্যের প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগ ‎ ‎নিজেস্ব প্রতিবেদক: ‎ ‎জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (পানি সম্পদ) মো. জহির উদ্দিন দেওয়ানের বিরুদ্ধে কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের করা অভিযোগের ভিত্তিহীনতা তুলে ধরেছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান অভিযোগগুলোকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও অপপ্রচার বলে উল্লেখ করেছেন। ‎ ‎মূল্যায়ন কমিটির যৌক্তিক পদক্ষেপ: ‎ ‎নির্দিষ্ট একটি প্রকল্পের দরপত্র মূল্যায়নে সময় বেশি লাগার বিষয়ে জহির উদ্দিন দেওয়ান স্পষ্ট করেছেন যে, দরপত্র মূল্যায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কমিটি সর্বোচ্চ সতর্কতা ও স্বচ্ছতা বজায় রেখে কাজ করছে। তিনি জানান, দরপত্রের ভালো মূল্যায়ন নিশ্চিত করতে সময় লাগতেই পারে এবং এটি তার একক সিদ্ধান্ত নয়, বরং কমিটির সম্মতিক্রমেই বাস্তবায়িত হয়। ‎ ‎পিপিআর ২০০৮-এর বিধি ১৯/২০/২১ অনুযায়ী দরপত্র মূল্যায়নের সময় বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে, যা সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোর বোঝা উচিত। এবং পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন ২০০৬ ও পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা- ২০০৮ অনুসারে হয়ে থাকে। অথচ তারা এটি না বুঝেই ভিত্তিহীন অভিযোগ করছে, যা প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ানের বিরুদ্ধে একটি পরিকল্পিত অপপ্রচার ছাড়া কিছুই নয়। ‎ ‎ঘুষের অভিযোগ: মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত: ‎ ‎ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোর আরেকটি গুরুতর অভিযোগ ছিল যে, প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান দরপত্রের জন্য ৬% টাকা অবৈধভাবে দাবি করেছেন। এ অভিযোগ সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে তিনি বলেন, “দরপত্র মূল্যায়ন একটি গোষ্ঠীগত সিদ্ধান্ত, এখানে আমার একক হস্তক্ষেপের কোনো সুযোগ নেই। এই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক।” ‎ ‎তিনি আরও বলেন, “একটি দরপত্র বাতিল করার ক্ষমতা আমার একার হাতে নেই। এটি বিধিবদ্ধ নিয়মের মধ্যেই হয়ে থাকে। অথচ কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে ভুলভাবে উপস্থাপন করছে, যা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।” ‎ ‎ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অসৎ উদ্দেশ্য: ‎ ‎বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দরপত্রের স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করতেই এ ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলছে। তাদের উদ্দেশ্য হলো প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তার করা, যাতে নিজেদের পক্ষে সুবিধা আদায় করা যায়। প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান বরাবরই দুর্নীতিমুক্ত পরিবেশে কাজ করার পক্ষে ছিলেন, যা কিছু অসাধু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বার্থের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে পড়েছে। ‎ ‎ ‎সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতেই প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান ও তার দল সময় নিয়ে দরপত্র মূল্যায়নের কাজ করছে। কিন্তু কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করতে ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ানের সুনাম ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত এসব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা, যাতে ভবিষ্যতে কোনো প্রকৌশলী মিথ্যা অভিযোগের শিকার না হন এবং উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর স্বচ্ছ বাস্তবায়ন নিশ্চিত হয়। ‎ ‎

All rights reserved © 2019
Design By Raytahost