1. [email protected] : admin :
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১০:১৩ অপরাহ্ন

কালিগঞ্জে কবিতা পরিষদের কমিটি গঠন

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪
  • ১৫৭ বার পঠিত

 

তাপস কুমার ঘোষ, সাতক্ষীরা প্রতিনিধিঃ
কালিগঞ্জে জেলা সাহিত্য পরিষদের সাধারণ সভা ও কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে। শনিবার (৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০ টায় উপজেলার উত্তর কালিগঞ্জ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাকক্ষে কবি আলী সোহরাব এর সভাপতিত্বে কবি ও সাংবাদিক এম হাফিজুর রহমান শিমুল এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি কবি শহীদুর রহমান, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা কবিতা পরিষদের সহ সভাপতি অধ্যাপক মোজাম্মেল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ম. জামান, নির্বাহী সদস্য শেখ মোসফিকুর রহমান মিল্টন, সাবেক অধ্যাপক ও কবি এস এম হারুন উর রশীদ, প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান হাবিব, উপজেলা লেডিস ক্লাবের সম্পাদিকা ও কবি ঈলাদেবী মল্লিক, ব্যাংকার ও কবি আফছার উদ্দীন আহমেদ, উত্তর কালিগঞ্জ শিল্পকলা আকাডেমীর পরিচালক রেজাউল হক রেজা। বক্তব্য রাখেন কবি জিএম পারভেজ, কবি আবু হোসেন ঢালী, কবি জিএম আব্দুর রব, কবি আমিরুল ইসলাম, কবি শাহাজান সাজু প্রমুখ। পরে উপস্থিত সকল কবি ও সাহিত্যিকের (কন্ঠভোটে) সম্মতিতে অধ্যাপক (অবঃ) এসএম হারুণ উর রশীদকে সভাপতি, আলী সোহরাবকে সাধারণ সম্পাদক ও কবি এম হাফিজুর রহমান শিমুলকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে মোট ৩১ সদস্য বিশিষ্ট ২০২৪ ও ২০২৫ সালের জন্য কার্য নির্বাহী কমিটি এবং ৫ সদস্যের উপদেষ্ঠা কমিটি গঠন করা হয়। উপদেষ্টা মন্ডলী হলেন অধ্যাপক (অবঃ) গাজী আজিজুর রহমান, কবি মনজুর লুৎফর রহমান, শিক্ষক হাবিবুর রহমান হাবিব, এটিএম রেজাউল হক রেজা ও রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ। কর্যকরি কমিটির অন্যান্যরা হলেন সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম মমতাজ হোসেন, সাংবাদিক সুকুমার দাশ বাচ্ছু ও প্রভাষক সেলিম শাহারিয়ার। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কবি আমিরুল ইসলাম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক রাম প্রসাদ ঘোষ, অর্থ সম্পাদক আফছার উদ্দীন আহমেদ, সহ অর্থ সম্পাদক দীপক কুমার মন্ডল, প্রচার সম্পাদক জি এম পারভেজ, সহ প্রচার সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ঈলাদেবী মল্লিক, সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহেরুন নেছা মিম, সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক প্রভাষক সাহা জামাল, সহ সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক ইব্রাহিম বাহারী, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক শাহাজান কবির সাজু, সহ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আবু হোসেন ঢালী, সন্মানিত সদস্য যথাক্রমে সম রফিকুল ইসলাম, কাজী মোশাররফ হোসেন, জি এম শামছুর রহমান, জিএম আব্দুর রব, কনিকা রানী সরকার, শাহাদাত হোসাইন সাজু, স্বপন কুমার ঘোষ, শেখ আতিকুর রহমান, নয়ন কুমার দাশ, রাশিদা আক্তার, হাবিবুর ইবনে আয়জদ্দীন, সুজাত হোসেন ও নুসরাত ফারজানা চামেলী।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

‎জনস্বাস্থ্যের প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগ ‎ ‎নিজেস্ব প্রতিবেদক: ‎ ‎জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (পানি সম্পদ) মো. জহির উদ্দিন দেওয়ানের বিরুদ্ধে কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের করা অভিযোগের ভিত্তিহীনতা তুলে ধরেছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান অভিযোগগুলোকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও অপপ্রচার বলে উল্লেখ করেছেন। ‎ ‎মূল্যায়ন কমিটির যৌক্তিক পদক্ষেপ: ‎ ‎নির্দিষ্ট একটি প্রকল্পের দরপত্র মূল্যায়নে সময় বেশি লাগার বিষয়ে জহির উদ্দিন দেওয়ান স্পষ্ট করেছেন যে, দরপত্র মূল্যায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কমিটি সর্বোচ্চ সতর্কতা ও স্বচ্ছতা বজায় রেখে কাজ করছে। তিনি জানান, দরপত্রের ভালো মূল্যায়ন নিশ্চিত করতে সময় লাগতেই পারে এবং এটি তার একক সিদ্ধান্ত নয়, বরং কমিটির সম্মতিক্রমেই বাস্তবায়িত হয়। ‎ ‎পিপিআর ২০০৮-এর বিধি ১৯/২০/২১ অনুযায়ী দরপত্র মূল্যায়নের সময় বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে, যা সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোর বোঝা উচিত। এবং পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন ২০০৬ ও পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা- ২০০৮ অনুসারে হয়ে থাকে। অথচ তারা এটি না বুঝেই ভিত্তিহীন অভিযোগ করছে, যা প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ানের বিরুদ্ধে একটি পরিকল্পিত অপপ্রচার ছাড়া কিছুই নয়। ‎ ‎ঘুষের অভিযোগ: মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত: ‎ ‎ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোর আরেকটি গুরুতর অভিযোগ ছিল যে, প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান দরপত্রের জন্য ৬% টাকা অবৈধভাবে দাবি করেছেন। এ অভিযোগ সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে তিনি বলেন, “দরপত্র মূল্যায়ন একটি গোষ্ঠীগত সিদ্ধান্ত, এখানে আমার একক হস্তক্ষেপের কোনো সুযোগ নেই। এই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক।” ‎ ‎তিনি আরও বলেন, “একটি দরপত্র বাতিল করার ক্ষমতা আমার একার হাতে নেই। এটি বিধিবদ্ধ নিয়মের মধ্যেই হয়ে থাকে। অথচ কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে ভুলভাবে উপস্থাপন করছে, যা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।” ‎ ‎ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অসৎ উদ্দেশ্য: ‎ ‎বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দরপত্রের স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করতেই এ ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলছে। তাদের উদ্দেশ্য হলো প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তার করা, যাতে নিজেদের পক্ষে সুবিধা আদায় করা যায়। প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান বরাবরই দুর্নীতিমুক্ত পরিবেশে কাজ করার পক্ষে ছিলেন, যা কিছু অসাধু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বার্থের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে পড়েছে। ‎ ‎ ‎সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতেই প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ান ও তার দল সময় নিয়ে দরপত্র মূল্যায়নের কাজ করছে। কিন্তু কিছু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করতে ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে প্রকৌশলী জহির উদ্দিন দেওয়ানের সুনাম ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত এসব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা, যাতে ভবিষ্যতে কোনো প্রকৌশলী মিথ্যা অভিযোগের শিকার না হন এবং উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর স্বচ্ছ বাস্তবায়ন নিশ্চিত হয়। ‎ ‎

All rights reserved © 2019
Design By Raytahost